আমরা দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে, র্বতমান শিশুবান্ধব গণতান্ত্রিক সরকার শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর গঠন করতে যাচ্ছনে। এ সংবাদটি দেশের প্রায় ৪৮ শতাংশ শশিুদরে জন্য কি যে আনন্দরে ও গৌরবরে তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এটি বাস্তবায়তি হলে আমরা মনে করি শিশু অধিকার বাস্তবায়নরে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। আমাদরে প্রত্যাশা হলো বাংলাদশে শশিু একাডমেীকে ‘শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর’ এ রূপান্তরকরণ।
কারণ, বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর সাথে শিশুদের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। তাঁরা শিশুদের নিয়ে নানা আঙ্গিকে নানা বিষয়ে প্রায় চার দশক ধরে কাজ করছেন। তাঁরা দক্ষ, অভিজ্ঞ এবং পরীক্ষিত। শিশু-অভিভাবকগণের সাথে একাডেমীর আন্তঃ সম্পর্কও চমৎকার। অপরপক্ষে, নতুন অবকাঠামো ও নতুন জনবল নিয়ে যদি অধিদপ্তর গঠিত হয়, তাহলে আমরা তথা শিশুরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হব। যেমন : সম্পর্কের উন্নয়ন, কাজ শেখা, দক্ষতা-অভিজ্ঞতা অর্জন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যেই অনেক সময় অপচয় হবে বলে আমরা মনে করি। সেই কারণে বাংলাদেশ শিশু একাডেমীকে আইনের মাধ্যমে শিশু বিষয়ক অধিদপ্তরে পরিণত করলে সব শিশু একই ছাতার নিচে আসবে, শিশুরা বেশি উপকৃত হবে এবং শিশুর সকল অধিকার বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
এমতাবস্থায়, জাতীয় সম্পদ সুরক্ষা ও শিশুদের সর্বোত্তম স্বার্থ বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশ শিশু একাডেমীকে ‘শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর’ এ রূপান্তরকরণের দাবিতে অদ্য ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ খ্রিঃ তারিখ রোজ বুধবার বেলা ১১.০০টায় বিষয়টি মাননীয় প্রতিমন্ত্রী,মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়-কে অবহিত করার জন্য নাটোরের সকল শিশুর পক্ষ থেকে ন্যাশনাল চিলড্রেন টাক্সফোস(এনসিটিএফ),নাটোর জেলা শাখা জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট স্মারকলিপি পেশ করে।