“প্রথম বারের মতো এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ জেলার উদ্দ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো দুস্থ ও পথ শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরন”।

 ৩০ জুন ২০১৬ ইং এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ জেলার উদ্দ্যোগে এবং মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ প্রধান এর সহযোগিতায় ১ম বারের মতো দুস্থ পথ শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরন করা হয়।এটিই ছিলো এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ জেলার প্রথম বারের মতো দুস্থ শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরন কার্যক্রম।উক্ত কার্যক্রমকে প্রথমে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।মোট ৭০ জন দুস্থ শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরনের আয়োজন করা হয়।যাদের মধ্যে ৩৫ জন শিশুকে মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার জনাব মাহ্ফুজুর রহমান(বিপিএম) এর সহযোগিতায় বেলা দুপুর টায় মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে শিশুদের মাঝে সফল সুন্দর ভাবে ঈদ বস্ত্র বিতরন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মিসেস ফারজানা নাসরিন,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মিসেস নুসরাত হাসান এবং উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জনাব মাহ্ফুজুর রহমান (বিপিএম),পুলিশ সুপার মানিকগঞ্জ।

এরপর একই দিনে এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ জেলার নিজ অর্থায়নে বাংলাদেশ শিশু একাডেমীতে আরও ৩৫ জন দুস্থ শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরন করা হয়।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা  জানব মো:শরিফুল ইসলাম,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মানিকগঞ্জ জেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনাব জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস এবং উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মো:মহিউদ্দিন রহমান সাকিব,সভাপতি এনসিটিএফ,মানিকগঞ্জ জেলা এবং যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক,এনসিটিএফ বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটি।উক্ত অনুষ্ঠানে আরোও উপস্থিত ছিলেন এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ জেলার সহসভাপতি জাহরাতুর মেহের ঐক্য,সাধারণ সম্পাদক নওশিন সিদ্দিকি জেবিন এবং এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ জেলার সকল সদস্যবৃন্দ।

৩০জুন,২০১৬
মো:মহিউদ্দিন রহমান সাকিব
সভাপতি,এনসিটিএফ মানিকগঞ্জ।

শিশুদের জন্য নেই কোন স্কুল (There is no school for children)

আমাদের গ্রামের নাম মহিনন্দ চরপাড়া। এটি কিশোরগঞ্জ শহর হতে অনেকটা দূরে। এলাকায় প্রায় চার হাজার মানুষের বাস।কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয় আমাদের গ্রামে কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। তাই বাধ্য হয়ে তিন থেকে চার কিলোমিটার দূরের এক বিদ্যালয়ে গিয়ে পড়তে হয় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের। বিদ্যালয় দূরে হওয়ার কারনে অনেক শিশু স্কুলেই যায় না। সরকার ঐ এলাকায় স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্দোগ নিলে ভূমি মন্ত্রনালয় ৩১ শতক খাস জমি বরাদ্দ দেয়। কিন্তু হঠাৎ করে স্থানীয় এক প্রভাবশালী জমি দখল নেয় এবং সেখানে অবকাঠামো তৈরি করে।তার কাছে জানতে চাইলে সে দাবি করে সে জমিটি কিনেছে। এ বিষয়ে দুইটি মামলা হলে দুই মামলাতেই সে হারে। মামলায় হারার পরও প্রসাশন তাকে উচ্ছেদ করে কেন স্কুল নির্মান করছে না তা এখন সবার প্রশ্ন। এই বিষয়ে একাত্তর টিভিতে সংবাদ এসেছে।

Abdullah Al Asif
Child journalist
NCTF,Kishoreganj