Hygiene and Sanitation for all
To raising awareness among children about hygiene and sanitation National Children’s Task Force Chittagong displayed a drama at Chadgaun in Chittagong on 25 November 2015. In the drama they( NCTF ) put emphasis on wash hand, hygiene and sanitation to ensure good health for all.
স্যানিটেশন নিয়ে জনসচেতনতামূলক আলোচনা সভা ও নাটক পরিবেশন।
শাহরিয়ার তামিম সৌরভঃ চট্টগ্রাম, ২৫ নভেম্বর “সকলের জন্য স্যানিটেশন, নিশ্চিত হউক উন্নত জীবন” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ওয়ার্ল্ড ভিশন কর্ণফুলী আরবান এডিপি এবং ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) চট্টগ্রাম জেলার যৌথ আয়োজনে স্যানিটেশন নিয়ে জনসচেতনতামূলক “আলোচনা সভা ও নাটক পরিবেশনা” গত ২৫ নভেম্বর বুধবার বিকালে নগরীর চান্দগাঁওয়ের কাজীরডিয়া এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়ার্ল্ড ভিশন কর্ণফুলী আরবান এডিপির প্রোগ্রাম অফিসার কৃষ্টপর খ্যুইয়ার সভাপতিত্বে মমতা ফিউরিফিকেশনের সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলী আকবর, জাহেদুল আলম(স্বল্পদৈর্ঘ চলচিত্রনির্মাতাও অভিনেতা), শাহরিয়ার তামিম সৌরভ(শিশু সাংসদ, এনসিটিএফ), জান্নাতুল ফেরদৌস মমি(শিশু গবেষক, এনিসিটিএফ), আইনুন নিশাত সিনান, এমদাদুল হক প্রমুখ। আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, স্বাস্থ্যসম্মত নিরাপদ উন্নত জীবন গড়তে সকলকে সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। সচেতন হতে হবে শিশুদের ক্ষেত্রে। বেশীরভাগ শিশু অপরিষ্কার অবস্থায় থাকার কারণে শিশু অবস্থায় ঢলে পড়ে মৃত্যুর কোলে। তাই মায়েদের শিশুদের স্বাস্থ্যের প্রতি যথেষ্ট নজর দিতে হবে।
আলোচনা সভা শেষে এনসিটিএফ ৪নং ওয়ার্ড সদস্যরা স্যানিটেশন নিয়ে জনসচেতনতামূলক একটি নাটক পরিবেশন করে। যাতে ফুটে উঠে অসচেতনতা ও অপরিষ্কার থাকার ফলে শিশুদের স্বাস্থ্য ক্ষতির বিষয়টি। শিশুরা নাটকের মাধ্যমে তুলে ধরে স্যানিটেশনের প্রয়োজনীয়তা। উঠে আসে বিশুদ্ধ পানি পান, টয়লেট থেকে আসার পর সাবান দিয়ে হাত ধুয়া, খাওয়ার আগে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধুয়া, থালা-বাসন ভালোভাবে পরিষ্কার করা, পরিষ্কার পানি ব্যবহার সহ বিভিন্ন বিষয়। সবশেষে শিশুদের দ্বারা পরিবেশিত একটি জারি গানের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
No More Corporal Punisment in School
“We need to encourage and motivate our children for education but not with physical punishment ” said Mr Devdash Vottacharia Additional Police Commissioner in a awareness raising discussion session on 22 November 2015. He also requested the parents to avoid the traditional belief of bookish education.Local organization’ INCIDIN Bangladesh’ organized a open discussion among children,youth, Government actors and Parents to stop Corporal Punishment at school level. In addition a study recommendation on corporal punishment presented by Jakia Rehena Professor of Chittagong University .
স্কুল পর্যায়ে শারীরিক ও মানসিক নিযার্তন সকলের বন্ধে সচেতনতা প্রয়োজন।
শাহরিয়ার তামিম সৌরভ: চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটনের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জনাব, দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, শিশুদের শিক্ষা ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে সকলের মধ্যে সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এক্ষেত্রে অভিবাবক ও শিক্ষাকদের যে বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত তা হল কেবল শারীরিক শাস্তি দিয়ে কোনভাবে শিশুদের সংশোধন করা সম্ভব নয়। শাস্তি দিয়ে কোন বিষয়ই শিশুদের উপর চাপিয়ে দেয়া কারো কাম্য নয়। শাস্তি নয় মানসিক উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে তাদের পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজে উৎসাহী করে তুলতে হবে।
গত ২২ নভেম্বর রবিবার সকাল ১০টায় ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্ক ফোর্স (এনসিটিএফ) চট্টগ্রাম জেলার সহযোগীতায় ইনসিডিন বাংলাদেশ এর আয়োজনে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি চট্টগ্রাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত “স্কুল পর্যায়ে শিশুদের শারীরিক শাস্তরি প্রতিরোধ” শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, শাস্তি নয় স্নহেরে মাধ্যমেই শিশুদের কাছে বিষয়বস্তু উপস্থাপন করতে হবে। শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে অভিবাবকদের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা, পুস্তক নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা, জোর করে শিশুদের কাছ থেকে কোন বিষয় আদায় এর রীতি বন্ধ করতে হবে। বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল মাদ্রাসার প্রভাষক জনাব আব্দুর রহমান বলেন, মাদ্রসার প্রেক্ষাপটে এই বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে পাঠদান ও তা আদায়ের ব্যাপারে শিক্ষকরা মহানবী (স:) আদর্শ শিক্ষা ব্যবস্থা মেনে চলছেন। দি ডেইলি স্টার এর ব্যুরো ইনচার্জ দৈপায়ন বড়–য়া রনি বলেন, শিক্ষা মধ্যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ করে তাদের মধ্যে পাঠ্যভীতি দূর করতে হবে।
মুশফিকুর রহিমের সঞ্চালনায় ইনসিডিন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক এইচ.এ.এম মুশতাক আলী এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানের অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আবিদা আজম (কাউন্সিলর, ৪ নং ওয়ার্ড), মোবাশ্বেরা বেগম (প্রধান শিক্ষিকা, কাপাসগোলা সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়) আবদুল রহমান (প্রভাষক, বায়তুশ শরাফ আর্দশ কামিল মাদ্রাসা), জি.এম.আব্দুর সালাম (জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা চট্টগ্রাম) দৈপায়ন বড়–য়া রনি (ব্যুরো ইনর্চায, দি ডেইলি ষ্টার), সহ এন.সি.টি এফ এর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উম্মে খাইরুন্নেছা, শাহরিয়ার তামিম সৌরভ, জান্নাতুল ফেরদৌস মমি, শাহ ইমরান, ফরিদা চৌধুরী হ্যাপি, শরীফুর কাদের রাকিব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ুথ গ্রুপ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শারীরিক শাস্তি উক্ত মতাবিনিময় সভায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জাকিয়া রেহেনার নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষনার ফলাফল পর্যালচনা করা হয়।
এনসিটিএফ ময়মনসিংহ এর নভেম্বর মাসের মাসিক সভা অনুষ্টিত
মেহেদিঃ আজ ২৬ নভেম্বর , এনসিটিএফ ময়মনসিংহ জেলার নভেম্বর মাসের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিকেল ৩ টায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমী,ময়মনসিংহস্থ এনসিটিএফ জেলা কার্যালয়ে মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভায় জেলা কার্যকরী কমিটির সদস্যের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন এনসিটিএফ ময়মনসিংহ জেলা ভলান্টিয়ার ও এনসিটিএফ এর কেন্দ্রীয় ভলান্টিয়ার শামীম আহমেদ ।
আজকের সভায় এনসিটিএফ ময়মনসিংহ জেলার নিউজলেটার এর পরবর্তী সংখ্যা প্রকাশ করার ব্যাপারে আলোচনা করা হয়।এছড়াও এনসিটিএফ এর বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সভা এবং নতুন কার্যকরী কমিটির নির্বাচনের ব্যাপরে আলোচনা করার পাশাপাশি প্রেস কনফারেন্স এর দিন ধার্য করা হয়। সভায় এনসিটিএফ ময়মনসিংহ জেলার সভাপতি শামস আল জাফির এর সভাপতিত্বে বিকেল ৩টায় শুরু হয়ে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে ।
Monthly meeting of NCTF Nilphamari
National Children’s Task Force completed their monthly meeting of November.In the meeting they discussed about the publication of their magazine name “Khochi Hater Sristri”( Child Magzine) .In addition they make a work plan to collect writings from children.
এনসিটিএফ নীলফামারী’র নভেম্বর মাসের মাসিক সভা অনুসঠিত
সভায় সভাপতিত্ব করেন সভাপতি মোজাহিদুল হাসান । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ রাকিব, সাদ, মেরাজ, রোদেলা, সুরভী, উৎসব, অর্থী প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন জেলা ভলেন্টিয়ার রোজী এবং সিওয়াইভি কেশব রায়। উক্ত সভায়, নীলফামারী এনসিটিএফ এর খবরপত্র ‘কচি হাতের সৃস্টি’ -২০১৫ সংখ্যা প্রকাশ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। আগামী ২০ নভেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত ‘কচি হাতের সৃস্টি’তে লেখা প্রকাশের জন্য লেখা জমা নেওয়া হবে, এমনটা সীদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
শিশু বিবাহ পরিবার দেশ ও জাতির জন্য অভিশাপ
হুমায়রা হোসেন শারা,(বয়স-১৪বছর): ভোলা সদর উপজেলা নিবার্হী অফিসার কাজী তোফায়েল হোসেন বলেন, শিশু বিবাহকে না বলুন, শিশু বিবাহ সমাজ, জাতি তথা দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। শিশু বিবাহ এক ধরনের অপসংস্কৃতি। এই অপসংস্কৃতি থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। শুধু তাই নয় মেয়েরা হচ্ছে মায়ের জাতি মায়ের প্রতি ভালবাসা দায়বদ্ধতা থেকে সমাজের প্রতিটি ব্যক্তিকে এগিয়ে আসতে হবে শিশু বিবাহ রোধ করার জন্য। কারন শিশু বিবাহ পরিবার দেশ, সমাজ ও জাতির জন্য অভিশাপ। কোন অবস্থাতেই মেয়েদের ১৮ বছর আগে এবং ছেলেদের ২১ বছর আগে বিয়ে দেয়া যাবে না।আর কেউ যদি বিবাহের ব্যবস্থা করে থাকে তার শিশু বিবাহ আইনে তার শাস্তি পেতে হবে। ধনিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডকে শিশু বিবাহ মুক্ত হওয়া উপলক্ষ্যে উন্মক্ত সভায় ভোলা সদর উপজেলা নিবার্হী অফিসার কাজী তোফায়েল হোসেন এ কথা বলেন। মঙ্গলবার বিকালে ২নং ওয়ার্ডের খন্দকার বাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে তিনি এসব কথা বলেন।
ইউনিসেফের সহযোগীতায় কোস্ট ট্রাস্ট সিফরডি প্রকল্প আয়োজনে সভায় সভাপত্বিত করেন ধনিয়া ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন কবীর। এসময় উপস্তিত ছিলেন কোস্ট ট্রাস্ট ইকো ফিস প্রকল্পের দক্ষতা উন্নয়ন কর্মকর্তা সোহেল মাহামুদ, ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সেলিম হাওলাদার,১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শরীফ গোলদার,মধ্যে ধনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: মোস্তফা,প্রাক্তন মেম্বার মো:কামাল হোসেন সহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন কোস্ট ট্রাস্ট সিফরডি প্রকল্পের ইউনিয়ান সম্মনয়কারী আদিল হোসেন তপু। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ড উন্নয়ন কমিটির কিশোরী সদস্য বিবি ফাতেমা। কোরআন তেলওয়াত করেন ওয়ার্ড উন্নয়ন কমিটির সদস্য নুরে আলম পলাশ।সভায়ওয়ার্ডের গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ সহ কয়েক শতাধিক মহিলা ,পুরুষ,কিশোর- কিশোরীরা উপস্তিত ছিলেন।
এসময় প্রধান অতিথি উপজেলা নিবার্হী অফিসার কাজী তোফায়েল হোসেন আরও বলেন,কোন অবস্থাতেই শিশু বিবাহ মেনে নেয়া যাবেনা। বিয়ের আগে অবশ্যই তার জন্ম নিবন্ধন সঠিক আছে কিনা তা যাচাই বাচাই করে বিয়ে সম্পন্ন করতে হবে।এর জন্য চেয়ারম্যান মেম্বার,কাজী,ঈমমা,শিক্ষকদের মনিটরিং করতে হবে। কারন শিশু বিবাহ একটি সামাজিক অন্যায় একে প্রতিরোধ করতে হবে। এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।এসময় তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে শিশু বিবাহ পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে। তাই সবাইকে ঐক্য বদ্ধভাবে বাল্য বিবাহ রোধ করতে হবে।
ধনিয়া ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন কবীর বলেন, অল্প বয়সে বিবাহের কারনে মেয়েরা বহুবিধ রোগে আক্রান্ত হয় এবং মা হওয়ার পর অপুষ্টিতে ভূগতে থাকে। বিধায় বাল্য বিবাহের শিকার শিশুর শারিরীক অপুষ্টির পাশাপাশি মানষিক ও বুদ্ধি বৃত্তির বিকাশ হয় না। সভা শেষে ধনিয়া ইউনিয়ানকে শিশু বিবাহ মুক্ত করতে এক শপথ বাক্য পাঠ করা হয়।
School Campaign for mass awareness
With an aim to raise awareness ,National Children’s Task Force organized a school campaign with the support of District Information Officer at Kolokakoli Secondary School in Khustia on 28 November 2015. A video documentary and quiz competition reached to the children with the message of child marriage effect.
এনসিটিএফ কুষ্টিয়ার বাল্য বিবাহ রোধে স্কুল ক্যাম্পেইন ও কুইজ প্রতিযোগিতা
সাজিদ হাসাস(কুষ্টিয়া): গত ২৪ নভেম্বর, ২০১৫ কুষ্টিয়া জেলা এনসিটিএফ কমিটি কলকাকোলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হল রুমে বাল্য বিবাহ রোধে প্রামান্য চলচিত্র কুষ্টিয়া জেলা তথ্য অফিসের সাহায্যে অনুষ্ঠান আয়োজন করে । অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার সিনিয়র তথ্য অফিসার জনাব তৌহিদুজ্জামান, আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জনাব মখলেছুর রহমান ও কলকাকোলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চিত্রাঙ্কন শিক্ষক জনাব জাফর আহমদ । প্রামান্য চিত্র প্রদর্শন এর পর অতিথিবৃন্দ বাল্য বিবাহ রোধে কিছু উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন ।
ছাত্র-ছাত্রীদের চলচিত্র দেখানো শেষে বাল্য বিবাহ রোধের উপর বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়, প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় । কুষ্টিয়া জেলা এনসিটিএফ এর সভাপতি মো: মুসাব্বির হোসেন শিশু অধিকার, বাল্য বিবাহ ও এনসিটিএফ নিয়ে একটি ডিজিটাল প্রেজেন্টেশন প্রদর্শন করেন । এছাড়াও কুষ্টিয়া জেলা কমিটির বিভিন্ন কার্যক্রম ও সফলতা সমূহ উপস্থাপন করেন ।
কুষ্টিয়া জেলা এনসিটিএফ ২০১২ সাল থেকে চালু কৃত বাল্য বিবাহ বন্ধে হট-লাইন নাম্বার ছাত্র-ছাত্রীদের দেয়া হয় । এ অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়া জেলা এনসিটিএফর এর উদ্দেশ্য হল, বাল্য বিবাহের চলচিত্র দেখিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের এবং সমাজকে বাল্য বিবাহ রোধে সচেতন করা । এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলো এনসিটিএফ জেলা কমিটির সভাপতি মো: মুসাব্বির হোসেন, সাধারন সম্পাদক মো: আরিফুল ইসলাম, সাংগাঠনিক সাম্পাদক মো: আজমাইন মাহাম্মুদ,যুগ্ন সাধারন সম্পাদক নিগার সুলতানা, কুষ্টিয়া জেলা এনসিটিএফ এর শিশু সাংবাদিক এবং খুলনা বিভাগীয় প্রধান মো: সাজিদ হাসান(সৃষ্টি)। এ অনুষ্ঠানে সকল প্রকার সহযোগিতা করে থাকে কুষ্টিয়া জেলা তথ্য অফিস।