এন.সি.টি.এফ কুষ্টিয়া জেলার সরকারী বালিকা সদন পরিদর্শন।

NCTF

গত ২৬ই ফেব্রুয়ারী ২০১৫ ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স কুষ্টিয়া জেলা শাখা কমিটি কুষ্টিয়া জেলার সরকারী বালিকা সদন পরিদর্শন করে ।

এন.সি.টি.এফ এর সদস্যরা বালিকা সদনের উপতত্বাধায়ক সুপর্ণা দাস এর সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং এন সি টি এফ এর “আমাদের খবর” পত্রকিা তার হাতে তুলে দেন এবং এনসিটিএফ সম্পর্কে অবহিত করা হয়।এনসিটিএফ এর সদস্যরা শিশুদের কক্ষ পরিদর্শন করে । শিশুদের সাথে লেখা-পড়া ও অন্যান্য বিষয়ে খোজ-খবর নেওয়া হয় । বলতে গেলে লেখা পড়ার দিক দিয়ে বালিকা সদনের শিশুরা খানিকটা এগিয়ে। প্রতিবারের ন্যায় এবারও প্রত্যেক শিশু সকল পরীক্ষায় পাশ করেছে ।

উল্লেখ্য যে গত বছরে সরকারী বালিকা সদনের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলা ফাটল দেখা দেয় । ঐ ভবনের দ্বিতীয় তলাতে যে সব শিশু থাকতো তাদের সংখ্যা প্রায় ৫০ জন । এদিকে ঐ ভবনে থাকা শিশুরা বর্তমানে অন্যান্য ভবনে রয়েছে । এক্ষেত্রে শিশুদের কিছুটা অসুবিধা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কতৃপক্ষ।

সরকারী বালিকা সদন পরিদর্শনের সময় এনসিটিএফ এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার এন.সি.টি.এফ. এর সভাপতি মোঃ মুসাব্বির হোসেন,শিশু সাংবাদিক সাজিদ হাসান, চাইল্ড পার্লামেন্ট মেম্বার ইলমা ,কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য তনিমা সহ জেলা ভলেন্টিয়ার তন্নী ও আসাদুজ্জান আসাদ । এছাড়াও এনসিটিএফ কুষ্টিয়ার কার্যক্রম দেখে প্রশংশা করেন এবং এগিয়ে যওয়ার উৎসাহ দেন ।

সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের নিয়ে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা করল এনসিটিএফ বগুড়া।

dgdhgঅমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) বগুড়ার উদ্যোগে সুবিধা বঞ্চিত পথ শিশুদের জন্য বগুড়া রেল স্টেশনে এক চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। শনিবার সকাল ১০টায় শুরু হওয়া এই ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় শতাধিক ছিন্নমূল শিশু। এদের অধিকাংশই বিভিন্ন দোকানে, রাস্তায় কাজ করে বা ভিক্ষা করে। এসব শিশু তাদের মনের ভেতরের কল্পনাগুলোকে রঙিন করে ফুটিয়ে তোলে সাদা কাগজের উপর। প্রতিযোগিতা শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে পুরস্কার বিতরণ করেন বিশিষ্ট শিশু সংগঠক ও দৈনিক করতোয়ার বার্তা সম্পাদক প্রদীপ ভট্টাচার্য শংকর, ওয়ার্ল্ড ভিশনের সিনিয়র এডিপি ম্যানেজার লোটাস চিসিম, প্রগ্রেস গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান এবং বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার নজরুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বগুড়া এনসিটিএফ সভাপতি জাওয়াদুল করিম জীসান, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য রাকিবুল হাসান, স্বর্ণা, পুষ্প, সামি, সেতু, রিমকি,আবিদ, এশা প্রমুখ।এই প্রতিযোগিতায় রংপেন্সিল ও উপকরণগুলো এনসিটিএফ কমিটি মেম্বারদের নিজস্ব অর্থায়নে সরবরাহ করা হয়। এরপর শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়। উল্লেখ্য যে, বগুড়ায় ২য় বারের মত এমন আয়োজন করল এনসিটিএফ বগুড়া।

কুষ্টিয়া জেলা এনসিটিএফ এর শিশুদের মাধ্যমে শিশু সাংবাদিকতা ও আইসিটি প্রশিক্ষণ প্রদান।

১৩ ই ফেব্রুয়ারী ২০১৫ অনুষ্ঠিত হলো শিশুদের মাধ্যমে শিশুদের মাঝে শিশু সাংবাদিকতার এবং ইনফরমশেন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করে এন.সি.টি.এফ. এর শিশুরা। এনসিটিএফ কুষ্টিয়া জেলার নিজিস্ব উদ্যোগে এনসিটিএফ এর সদস্যদের মাঝে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, কুষ্টিয়া জেলা শাখাতে এই প্রশিক্ষণটি দেওয়া হয়।

শিশু সাংবাদিকতার উপর শিশুদের মাঝে ধারনা দেওয়া হয় এবং রিপোর্ট লেখা শেখানো হয়। তাছাড়াও আইসিটি উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। আইসিটি প্রশিক্ষণে কম্পিউটার পরিচিতি ও ব্যাবহার, ইন্টারনেট ও ব্যবহার, ইমেল, ফেসবুক ব্যবহার এবং শিশুতোষ ওয়েবপোর্টাল (www.nctfbd.org) এর ব্যাবহারের উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।U1

উল্লেখ্য যে, এনসিটিএফ বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ বাস্তোবায়িত কারার জন্য সারা বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছে। উক্ত প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণদেয় কুষ্টিয়া জেলার এনসিটিএফ এর সভাপতি এবং বাংলাদেশের সেরা শিশু পত্রিকা সবুজ-বার্তার সহ-সম্পাদক মোঃমুসাব্বির হোসেন ও কুষ্টিয়া জেলার এনসিটিএফ এর শিশু সাংবাদিক, আমাদের খবরের বিভাগীয় প্রধান এবং ইচ্ছে মিডিয়ার যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হাসান সৃষ্টি ।

তাছাড়া উপস্থিত ছিলেন শিশু সাংবাদিক যুথিকা রানি দাশ, শিশু গবেষক আসিফ খন্দকার, সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম, কার্য-নির্বাহি কমিটির সদস্য শাকিল ইসলাম, আজমাইন মাহমুদ শুভ্র সহ এনসিটিএফ এর সাধারণ সদস্য মীম, প্রিতী, শিশির, শোভন সহ আরো অনেকে।

জয়পুরহাটের এনসিটিএফের উদ্যোগে বস্ত্র বিতরণ এবং ওয়ার্ল্ড ভিশন এডিপির সংঙ্গে প্রেস কনফারেন্স।

এনসিটিএফ জয়পুরহাটের উদ্যোগে ২০জন অসহায় ব্যাক্তি ও শিশুদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করা হয়। শীত বস্ত্র প্রদানে ১ম ধাপে সন্ধ্যার পর এক অনুসন্ধানের জয়পুরহাট রেলওয়ের আশে পাশে যারা কষ্টে ঘুমায় তাদেরকে শীত বস্ত্র গায়ে জড়ায় দেওয়া হয়। শীত বস্ত্র সংগ্রহে সহযোগিতা করেন এনসিটিএফ বন্ধু কমিটির কয়েকজন সদস্য।

ওয়ার্ল্ড ভিশন এডিপি জয়পুরহাটের সংঙ্গে এনসিটিএফ জয়পুরহাট মিলিত হয়ে গত ২৩ শে জানুয়ারি “শিশুদের বাজেট ভাবনা” প্রেস কনফারেন্সে শিশুদের বাজেট দাবি করে। ওয়ার্ল্ড ভিশনের এই ক্ষেত্রে বাজেট ছিলো ১৫,০০০ টাকা।

20150131182126 IMG_20150131546IMG_20150131971

মাদারীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন স্কুল ব্যাগ বিতরণ

স্থানীয় তরুনদের সংগঠন মাদারীপুর সোস্যাল সার্ভিস ক্লাব (এমএসএসসি) এর উদ্যোগে ২৯ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখ সকালে লেকের পাড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে প্রজেক্ট স্কুলিং কর্মসূচির মাধ্যমে জেলার মোট ২০টি স্কুলের ৩০০ জন দরিদ্র – মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন স্কুল ব্যাগ তুলে দেয়া হয়। এমএসএসসি ২০১৩ সালের রমজানের ঈদে প্রজেক্ট নতুন কর্মসূচির মাধ্যমে আতœপ্রকাশ করে। যে কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র শিশুদেরকে ঈদের পূর্বে নতুন জামা কিনে দেয়া হয়। সামাজিক সম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়নে কাজ করাই এ সংগঠনের লক্ষ্য। ২০১৩ সালের দুটি ঈদে মোট ২০০ জন দরিদ্র পথশিশুকে নতুন জামা কিনে দেয় এমএসএসসি। শীত মৌসুমে শীতার্থ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয় শীত বস্ত্র প্রজেক্ট উষ্ণতা কর্মসূচির মাধ্যমে। ২০১৪ সালের শুরুতে যাত্রা শুরু করে প্রজেক্ট স্কুলিং। জেলার রাস্তি ইউনিয়নের ৫টি স্কুলের মোট ১০০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে তুলে দেয়া হয় নতুন স্কুল ব্যাগ। একই বছর প্রজেক্ট নতুন জামা কর্মসূচির মাধ্যমে ৩০০ জন শিশুকে ঈদের পূর্বে নতুন জামা কিনে দেয় এমএসএসসি। সফলভাবে বাস্তবায়ন করে প্রজেক্ট উষ্ণতা কর্মসূচিও। তারই ধারাবাহিকতায় এবছর ৩০০ জন শিশুর কাছে নতুন স্কুল ব্যাগ নিয়ে পৌঁছেছে এমএসএসসি। এমএসএসসি এর সদস্যরা জানান প্রজেক্ট নতুন জামা, প্রজেক্ট উষ্ণতা এবং প্রজেক্ট স্কুলিং নিয়ে প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে তারা কাজ করে যাবেন মাদারীপুরে।

ডিজিটাল মেলায় ডিজিটাল এন.সি.টি.এফ কুষ্টিয়া।

Photo 01 Photo 02 Photo 03

 

ডিজিটাল বাংলাদেশ হচ্ছে সেই সুখী, সমৃদ্ধ, শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর বৈষম্য, দুর্নীতি, দারিদ্র্য ও ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ, যা প্রকৃতপক্ষেই সম্পূর্ণভাবে জনগণের রাষ্ট্র এবং যার মুখ্য চালিকাশক্তি হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তি।’ আর প্রত্যেয়ে প্রতি বছর সারা বাংলাদেশে পালিত হয় ডিজিটাল উদ্ভাবনী সপ্তাহ । প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও পালিত হয় ডিজিটাল উদ্ভাবনী সপ্তাহ-২০১৫ ।

গত ২২ ই জানুয়রীতে কুষ্টিয়া জেলাতে ডিজিটাল মেলা শুরু হয়। এন.সি.টি.এফ কুষ্টিয়া জেলা প্রতি বারের ন্যায় এবারও বাংলাদেশ শিশু একাডেমী,কুষ্টিয়া জেলা শাখার সাথে ষ্টল দেয় । ডিজিটাল যুগে চাই ডিজিটাল সব কিছু। এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই কুষ্টিয়া জেলা এন.সি.টি.এফ এর শিশুরাও । ডিজিটাল সময়ে এন.সি.টি.এফ এর শিশুরাও নিয়েছে ডিজিটাল উদ্দ্যোগ। আর কুষ্টিয়া জেলা এন.সি.টি.এফ এর ডিজিটাল কার্যক্রম শুরু হয় সোস্যাল মিডিয়া পেজ থেকে। আর এই পেজ তৈরী করা হয় ৯ই মার্চ ২০১২ সালে নবনির্বাচিত কমিটি ঐ দিন তৈরী করে ফেসবুক পেজ । আর তখন থেকেই শুরু ডিজিটাল কার্যক্রম এর আর এখনো ধরে রেখেছে তাদের ডিজিটাল কার্যক্রম। বর্তমানে ফেসবুক পেজ এ অন্যান্য জেলার তুলনায় সর্বোচ্চ বেশি লাইক নিয়ে আছে। এদিকে ডিজিটাল মেলায় এন.সি.টি.এফ কুষ্টিয়ার এর কার্যক্রম দেখে সবার কাছে প্রশংশিত হয়।শুধু ফেসবুক পেজই নয় এন.সি.টি.এফ এর কার্যক্রম বর্তমানে টুইটার( https://twitter.com/nctf_kushtia ) ও গুগোল প্লাসে (https://plus.google.com/+KushtiaNCTForce) প্রচার করে যাচ্ছে।

ডিজিটাল মেলা-২০১৫ তে ডিজিটাল ভাবে সদস্য ফরম পূরণ করা হয় । এর ফলে শিশুরা আরো বেশি আগ্রহ হয় । আর অন্য দিকে বাল্য বিবাহ বন্ধে হট লাইন নম্বর ও দেওয়া হয়। কুষ্টিয়া জেলার অনেক সাফল্যর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখ্য সাফল্য হলো ডিজিটাল ভাবে বাল্য বিবাহ বন্ধ করা। ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে ইতিমধ্যে এনসিটিএফ কুষ্টিয়া অনেকগুলো বাল্যবিবাহ বন্ধ করেছে।

কুষ্টিয়া জেলা এন.সি.টি.এফ এর ডিজিটাল ভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে বড় অবদান রয়েছে আসাদুজ্জামান আসাদ (সভাপতি: ২০১২-১৪) ও বর্তমানে জেলা ভলান্টিয়ার। তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তি কোটি কোটি মানুষকে ছোট্ট একটি জায়গায় আবদ্ধ করে এনেছে। মানুষের কাছে পৌছানোর সব চেয়ে সহজ মাধ্যম তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার। আর শিশু অধিকার বাস্তবায়নে তথ্য প্রযুক্তি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।

আর অন্যদিকে বর্তমান কমিটির সদস্যদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন যে, ডিজিটাল দিক দিয়ে আমরা বর্তমানে অন্যান্য জেলা থেকে অনেকটা খানিকটা এগিয়ে আছি ।

এদিকে সভাপতি মোঃ মুসাব্বির হোসেনেরকাছে কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন যে আমাদের কার্যক্রম ডিজিটাল ভাবে আরো এগিয়ে যেতে হবে। সাধারণত এন.টি.টি.এফ এর কোন জেলাতেই কোন কম্পিউটার ও ইন্টারনেট কনেকশন নেই। এক্ষেত্রে আমাদের অনেক কাজ করতে সমস্যার সম্মুখী হতে হয় । কোন কোন ক্ষেত্রে কিছু কাজ হয়নি। আমাদের আরো এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগ।

শিশু সাংবাদিক, আমাদের খবর খুলনা বিভাগীয় প্রধান ও কেন্দ্রীয় সোস্যাল মিডিয়া কমিটির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হাসানের এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের কার্যক্রম গুলো শুধু এনসিটিএফ বিডি ডট ওআরজি এবং সবুজ-বার্তায় প্রকাশ করা হয়। আমাদের কার্যক্রম আরো প্রচার করার জন্য যদি আমাদের জেলার নিজস্ব ওয়েব সাইট অথবা এনসিটিএফ বিডিতে প্রত্যেক জেলার জন্য আলাদা পাতা থাকতো তাহলে আরো ভালো হতো।

সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের প্রয়োজনীয় মাধ্যম গুলো যদি পূরণ করা হয় তাহলে আমরা আরো এগিয়ে যাব।

অন্যদিকে জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মো: মখলেছুর রহমানের কাছে সাক্ষাতকারে জানতে চাইলে তিনি বলেন তথ্য প্রযুক্তিতে এনসিটিএফ কুষ্টিয়া বরাবরের মতো অনেক ভালো কিছু করে দেখাচ্ছে। এক্ষেত্রে যতটুকু সহযোগিতা প্রয়োজন করে যাবো।