খুলনায় জাতিসংঘ পার্ক রক্ষার দাবি শিশুদের ।
খুলনায় জাতিসংঘ পার্ক মাঠটি মেলা উপযোগী নির্মাণ কাজ শুরুর প্রতিবাদ জানিয়েছে NCTF খুলনা।
See More: http://www.samakal.net/2014/08/22/80652
চট্টগ্রামে দুই দিন ব্যাপি আইসিটি এবং ফটোগ্রাফি এর প্রশিক্ষন সম্পন্ন ।
ন্যাশনাল চিলড্রেন’স্ টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) এর চট্টগ্রাম বিভাগীয় পর্যায়ে ২দিন ব্যাপি আইসিটি এবং ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষণ ২৫ আগষ্ট সোমবার সম্পন্ন হয়েছে। ম্যাস-লাইন মিডিয়া সেন্টার (এমএমসি) এর আয়োজনে এবং সেভ দ্য চিলড্রেন এর সহযোগিতায় ইতিমধ্যে ৬৪ জেলায় এনসিটিএফ শিশু সাংবাদিকদের শিশু সাংবাদিকতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছে। চট্টগ্রামের কারিতাস ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার প্রতি জেলা থেকে ২ জন করে শিশু সাংবাদিকদের প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষনের প্রথমদিন শিশু সাংবাদিকদের আইসিটি এর উপর ট্রেনিং প্রদান করা হয়। আইসিটি ট্রেনিং এ ইমেইল, সার্চ ইঞ্জিন, সোস্যাল মিডিয়া ও বাংলাদেশের ব্যাতিক্রমধর্মী শিশুতোষ ওয়েবপোর্টাল এনসিটিএফ কন্ঠের ব্যবহারের উপর প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। দ্বিতীয় দিন প্রশিক্ষনার্থীদের ফটোগ্রাফির উপর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয় প্রশিক্ষন শেষে তাদের ইসকন শ্রী কৃষ্ণ মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয় হাতে কলমে ফটোগ্রাফি শেখানোর জন্য। উক্ত প্রশিক্ষনে পরিচালনায় ছিলেন এমএমসি এর প্রকল্প কর্মকর্তা সাইফ মাহদী, ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইন্সটিটিউট এর ফটোগ্রাফি বিভাগের লেকচারার আশরাফুল আওয়াল মিশুক, আইসিটি প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন এনসিটিএফকন্ঠের সম্পাদনা পরিষদ সদস্য আসাদুজ্জামান, সেভ দ্য চিলড্রেন এর কেন্দ্রীয় ইয়ুথ ভলান্টিয়ার আব্দুল্লাহ জুবায়ের।
খুলনায় এনসিটিএফ মিডিয়া দলের মিডিয়া মনিটরিং প্রশিক্ষণ শুরু !
ন্যাশনাল চিলড্রেন’স্ টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) এর খুলনা বিভাগীয় পর্যায়ে আজ থেকে শুরু হয়েছে ২দিন ব্যাপি মিডিয়া মনিটরিং প্রশিক্ষণ। ম্যাস-লাইন মিডিয়া সেন্টার (এমএমসি) এর আয়োজনে এবং সেভ দ্য চিলড্রেন এর সহযোগিতায় ইতিমধ্যে ৬৪ জেলায় এনসিটিএফ শিশু সাংবাদিকদের শিশু সাংবাদিকতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছে। মিডিয়া মনিটরিং বিষয়ক প্রশিক্ষণটি ঢাকা বিভাগীয় পর্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে এবং খুলনা বিভাগীয় পর্যায়ে শুরু হয়েছে। খুলনা এনজিও ফোরাম ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে খুলনা বিভাগের ১০ জন শিশু সাংবাদিকসহ খুলনা জেলার ৫ জন এনসিটিএফ সদস্য অংশগ্রহন করেছে। প্রশিক্ষণ সম্পর্কে এমএমসি এর প্রকল্প কর্মকর্তা সাইফ মাহদী জানান এই ট্রেনিং এ শিশু সাংবাদিকদের মিডিয়া মনিটরিং এর বিষয়ে সামগ্রিক ধারণা প্রদান করা হবে। এছাড়াও তাদের মিডিয়া মনিটরিং প্রক্রিয়া অনুশীলন করানো হবে যাতে সকলে জেলা পর্যায়ে শিশু অধিকার বিষয়ক মিডিয়া মনিটরিং করতে পারে এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নিয়মিত রিপোর্ট প্রদান করতে পারে। উক্ত প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন এমএমসি’র মিডিয়া মনিটরিং দলের সদস্য রুবেল হোসাইন, সেভ দ্য চিলড্রেন এর কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক মিদুল ইসলাম মৃদুল এবং এনসিটিএফ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা আসাদুজ্জামান আসাদ।
NCTF: For the Children, By the Children
A group of children has been working to protect their friends and other children from any kind of abuses. When a friend or a child falls in a problem, the group goes forward to solve the problem or to help them. The name of the group is National Children’s Task Force (NCTF). Flash back Bangladesh government signed up an agreement in first global conference against child sex abuse at Sweden in 1996. According to the agreement Bangladesh prepared a five year plan to protect children from sexual abuses and trafficking and submitted it at second conference at Japan in 2001. The government met with different children groups before making the framework for the conference. A recommendation to form an independent task force led by children came from the meetings with the children. In 2003, Ministry of Women and Children Affairs, UNICEF and former Save the Children, Australia jointly organised a child conference at Manikganj and invited 169 children across the country. The children made a frame work to form their task force named Jatiya Shishu Task Force (National Children Task Force). They formed a core committee with 20 elected children. Shahidul Islam Shanto from Tangail was elected as maiden president of the NCTF. Shanto told The Daily Observer that the NCTF is one and only child rights advocacy organisation in the country that practises democracy among children, which helps them to expose their inner leadership. The conference The NCTF organises its central conference biannually. This year the conference was held on June 27-30 at a local training centre in Savar. The four-day long conference brought the whole Bangladesh under a roof. The elected presidents of district level executive bodies took part in the conference. It was like a camp where they practised discipline. Asma Akhter from Rajshahi said, “When we came to the conference, we realised that early to bed, and early to rise, makes a man healthy and wise”. “The main objective of the youth conference this year was electing a central body to execute nationwide programme and finalising the draft constitution,” said former central president Faez Belal. What they do There are three wings of the NCTF– NCTF Research, NCTF Social Media and NCTF Advocacy. NCTF Research group, consisting two elected child researchers from each district, work as civil society. They keep watch on schools, families and hospitals around them. They take notes from their friends and other children regarding child participation in family affairs, school facilities and child healthcare in hospitals. The child researchers write stories or draw pictures on the facts and send those to central committee. NCTF social media publishes newsletters from district level and monitors local and national newspapers. There are two elected child journalists in each of 64 districts. The newsletters focus on local child issues. The social media highlights child related news and send the newspaper cuttings to central committee. The central committee compiles the data received from the NCTF Research and Social Media. The compiled report is titled as Amader Golpo (our stories). The NCTF publishes the story book twice a year and sends it to the United Nations (UN) as an alternative report on United Nations’ Convention on Right of the Child (UNCRC). The NCTF Advocacy is known as Child Parliament. The parliament places the children’s recommendations to law makers. The parliament has 128 members elected from 64 districts. Achievements The NCTF has a lot of success stories at district level such as protecting girls from early marriage, moving against corporal punishment, monitoring school facilities and so on. In 2012, the government included the NCTF district level presidents in District Child Rights Forum. As a result, they can take part in deputy commissioner led district woman and child affairs meeting. The findings of the NCTF’s monthly meeting are submitted in the meeting with the district administration. Next plan The NCTF Central General Secretary Renesa Alam expressed their vision saying, “The NCTF will expand their activities at upazila and union level within a very short time and then we will be able to raise our voices more loudly.”
কার্টুন !
ইসতিয়াক আহমেদ শাওন: কার্টুন বলতে আমরা বুঝি পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হাস্যনসাত্নক ছবি বা ব্যঙ্গচিত্র সেই সাথে টিভিতে প্রচারিত ডরিমন, টম এন্ড জেরি এবং মিনা-র কার্টুন। লন্ডনের পাঞ্চ পত্রিকার ১৮৪৩ সালের ১০৫ নম্বর সংখ্যায় জন রিচ এর আঁকা একটি হাস্যরসাতক ছবিকে সর্বপ্রথম কার্টুন আখ্যা দেয়া হয়। স্কেচটি ছিল তখনকার বিখ্যাত একটি প্রদর্শনীকে ব্যঙ্গ করে আঁকা। কিন্তু কার্টুন শব্দটি এর আগেও ছিল। পঞ্চদশ বা ষোড়শ শতকে দেয়ালের গায়ে ছবি আঁকার আগে শিল্পী কাঠকয়লা, পেনসিল, সাদা বা লাল চকখড়ি দিয়ে ছবিটির একটি প্রাথমিক খসড়া করে নিতেন। কখনো বা কাগজেও এঁকে নিতেন। ঔই প্রাথমিক খসড়াটিকে ইতালিয় ভাষায় বলা হত “কারটোন”। এই কারটোন শব্দটি থেকে উৎপত্তি কার্টুন শব্দের। তবে আমরা যাকে কার্টুন বলি বিশ্বের অন্য বেশ কয়েকটি দেশে তাকে বলা হয় “ক্যারিকেচার”। কেবল ইংল্যান্ড ও আমেরিকার কয়েকটি দেশে ব্যঙ্গচিত্রার্থে কার্টুন শব্দটি ব্যবহৃত হয়। ষোড়শ শতকের শেষদিকে কার্টুন শব্দের সংজ্ঞা কিছুটা বদলে যায়। শুধু মাত্র ছবি আঁকার খসড়াকেই নয় যেকোন খসড়া ড্রইংকেই কার্টুন আখ্যা দেওয়া হতে থাকে। ১৮৪৯ সালে লন্ডনের ওয়েষ্ট মিনিষ্টার হলে খসড়া চিত্রের, অর্থাৎ আগে যে ধরনের চিত্রকে কার্টুন আখ্যা দেয়া হতো, তার এক বড় মাপের প্রদর্শনী এবং প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সময় ইংল্যান্ড এর রানী ছিলেন ভিক্টোরিয়া , জন লিচ (কার্টুনিষ্ট) রানীর এক ব্যঙ্গচিত্র এঁকে দেখান। চিত্রটির নাম দেয়া হয় কার্টুন। সেই থেকেই হাস্যনসাত্নক যাবতীয় ব্যঙ্গচিত্রের নাম হয়ে যায় কার্টুন। এর আগে এ ধরনের ছবিকে বলা হতো পেন্সিলিং। তখনকার সময়ে কার্টুন এঁকে কাউকে কষ্ট দেয়া নয় বরং জনসাধারনকে দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ করা এবং নির্মল হাস্যরস যোগানই ছিল কার্টুন আঁকার প্রধান উদ্দেশ্য। তবে সে সময় রাজনীতি নিয়ে কার্টুর এঁকেও বিখ্যাত হয়েছিলেন ডেভিড লো এবং ভিকি-র মতো কার্টুানিষ্টরা। আমাদের এ উপমহাদেশে কার্টুন আসে ইংরেজদের হাত ধরে। ১৮৫০ সালে “দিল্লি গেজেট” প্রেস থেকে প্রকাশিত হয় দিল্লি স্কেচ বুক নামে একটি মাসিক পত্রিকা। ধরা হয়ে থাকে যে এটিই এ উপমহাদেশের সর্বপ্রথম কার্টুন পত্রিকা। ১৮৫৯ সালে দিল্লি থেকে প্রকাশিত হয় আর একটি কার্টুন পত্রিকা. ইন্ডিয়ান পাঞ্চ। এই সময়ের পরই কার্টুন পত্রিকার পাতা থেকে কার্টুন উঠে আসে সংবাদ পত্রের পাতায়। যার ধারাবাহিকতা চলছে এখন পর্যন্ত। এখনতো আমরা প্রায় প্রতিদিনই সংবাদপ্রত্রের প্রথম পাতায় শিশির ভট্টাচার্য, খলিল, সাদাদ প্রমুখ বাংলাদেশের নামকরা কার্টুনিষ্টদের আঁকা কার্টুন দেখতে পাই। সংবাদ পত্রের পাতায় কার্টুনের মাধ্যমে উঠে আসে সমসাময়িক সমাজ চিত্র এবং বিশ্ব পরিস্থিতি। আঁকা ব্যঙ্গচিত্রগুলোকেই প্রযুক্তির মাধ্যমে এ্যনিমেটেড করার কারনেই আমরা আজ মিনা,ডরিমন,টম এন্ড জেরির মতো শতশত কার্টুন দেখতে পাই টেলিভিশনে। সবশেষে বলে যাই কার্টুন প্রকাশ করে বিখ্যাত হয়েছে এমন কয়েকটি পত্রিকার নাম যেমন ইংল্যান্ডের পাঞ্চ, দিল্লি স্কেচ বুক (১৮৫০), ইন্ডিয়ান পাঞ্চ (১৮৫৯), পার্শি পাঞ্চ (১৮৭৩), বসন্তক (১৮৭৪), পঞ্চানদ (১৮৭৭), এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত হয় বিভার, বঙ্গবাসী সহ আরো কয়েকটি পত্রিকা।
NCTF ends IT workshop in Ctg.
The divisional Information and Communication Technology (ICT) workshop and training on photography of the National Children Task Force (NCTF) ended at Karitas Training Centre in Chittagong on Monday. Child journalists from 11 districts took part in the 2-day long basic training on ICT and Photography for NCTF Social media group. The basics of Email, search engine, social media and operation of online portal nctfkontho.org are initiated to the trinees. Mass line Media Centre (MMC) Project Officer Saif Mahadee, Pathshala South Asian Media Institute Photography Department Lecturer Ashraful Awal Mishuk , NCTF Advisor , and Save the Children Youth Volunteer Abdullah Zobyer facilated the training programme. NCTF have completed their child journalism training programmes in 64 districts in association with Save the Children and MMC.