মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর এনসিটিএফ শরীয়তপুর এর স্মারকলিপি প্রদান

বর্তমানে আমাদের দেশে বহুল পরিচিত একটি সমস্যার মধ্যে একটি সমস্যা শিশু ধর্ষণ। যেটি আমাদের দেশে দিন দিন অনেকটা মহামারী আকার ধারণ করছে।

কিন্তু দুঃখজনক বিষয় এই যে শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি থেকে বেঁচে যায়। যার মাধ্যমে জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদের লংঘন ঘটছে। এর মাধ্যমে শিশুরা অবহেলিত হচ্ছে যা আমাদের জন্য লজ্জাজনক বিষয়।

তাই শিশুদের অধিকার রক্ষার্থে ৭-০৮-২০১৭ তারিখ এনসিটিএফ শরীয়তপুর শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ও ভবিষ্যৎকালে এমন পরিস্থিতি যেন না ঘটে তার জন্য জেলা প্রশাসকের অনুপস্থিতিতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জনাব মাহবুবা আক্তার এর মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্নারকলিপি প্রদান করে। 

উক্ত সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এনসিটিএফ এর এই কর্মসূচিকে সাধুবাদ জানান এবং একমত প্রকাশ করেন এবং এই ধরনের অপৃতিকর কর্মকান্ডের প্রতি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এই ধরনের কর্মকান্ডের সঠিক শাস্তি না হওয়ার দরুন দিন দিন এই সমস্যাগুলো বেড়েই চলছে যা সকলের জন্য লজ্জাজনক এবং খুব দ্রুত তিনি এই এর প্রতিকার আশা করছেন।

উক্ত সময় উপস্থিত ছিলেন,
সভাপতি, সাধারন সম্পাদক, শিশু সাংবাদিক, শিশু গবেষক, ডি.ভি., সাধারণ সদস্যরা এবং আতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাহবুবা আক্তার

[আমিনুল ইসলাম,
শিশু সাংবাদিক, এনসিটিএফ শরীয়তপুর]

জেলা প্রশাসকের মাধ‌্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের শাস্তির দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান করল এনসিটিএফ নাটোর

শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতনকারীদের শাস্তির দাবীতে ০৭ আগষ্ট দুপুর ৩ টায় জেলা প্রশাসকের মাধ‌্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি প্রদান করে এনসিটিএফ নাটোর। সারা দেশ ব্যাপী এনসিটিএফ এর এই কর্মসূচীর প্রশংসা করেন জেলা প্রশাসক জানাব শাহিনা খাতুন। জেলা এনসিটিএফ কমিটির সদস‌্যবৃন্দ এবং জেলা ভলান্টিয়ার এ সময় উপস্থিত থেকে জেলা প্রশাসক এর নিকট স্মারকলিপিটি তুলে দেন। মাননীয়  প্রধানমন্ত্রীর নিকট যথাযথভাবে স্মারকলিপি পৌঁছে দেবার ব‌্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশ্বাস দেন তিনি।  সেই সাথে নাটোর জেলায় এ ধরনের ঘটনা ঘটলে জেলা প্রশাসনকে জানানোর জন্য পরামর্শ দেন।

শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে বরগুনা জেলা এনসিটিএফ এর স্মারকলিপি প্রদান

ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ), বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী বরগুনা জেলা এনসিটিএফ ০৬ আগষ্ট, ২০১৭ ইং তারিখ সকাল ১০ টায় বরগুনার ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ নুরুজ্জামান এর মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয় বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রেরণ করা হয়।

স্মারকলিপি প্রদান কালে উপস্থিত ছিলেন বরগুনা জেলা এনসিটিএফ এর সভাপতি মোঃ সজিব হোসেন, সাধারন সম্পাদক ফারিয়া জাহান সানজিদা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আকিল আহমেদ, শিশু সাংবাদিক মোঃ আবদুল্লাহ আল নোমান ও জান্নাতুল ফেরদৌসি জান্নাতি, শিশু সংসদ সদস্য মোঃ ইমরান হোসেন, শিশু গবেষক মোঃ নাঈম ও হাসিবা এবং বরগুনা সদর উপজেলা কমিটির সভাপতি মোসাঃ মৌরী সহ অন্যান্য সদস্য এবং সাধারন সদস্যরা।

আমরা শিশুরা চাই সুন্দর একটা পরিবেশ, চাই সুন্দর ভাবে বাচতে। আর সেই পরিবেশ যারা নষ্ট করছে এবং ব্যহত করছে শিশুদের স্বাভাবিক জীবন যাপন, আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছি। প্রতিনিয়ত পত্র-পত্রিকার পাতা খুললেই চোখে পড়ে শিশু ধর্ষনের ঘটনা। এটা যেন এখন একটা প্রত্যহ ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে এর ভয়াবহতা। যেটা কারোর ই অজানা নয়। এই পরিস্থিতি আর চলতে দেওয়া দেওয়া যায়না। এর প্রতিরোধ করা প্রয়োজন। আমরা জানি যে, বাংলাদেশে শিশুদের নির্যাতন ও ধর্ষনের ঘটনায় সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রয়েছে। আমরা চাই তা কার্যকর করা হোক এবং শিশু অধিকার আইন সঠিকভাবে বাস্তবায়ন এবং শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক। না হলে বাংলাদেশ সরকারের যে লক্ষ্য রয়েছে, “বাংলাদেশকে একটি শিশু বান্ধব দেশ হিসেবে দেশ হিসেবে গড়ে তোলা” সেটি পূরন করা সম্ভব নয়।

শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের শাস্তির দাবিতে বগুড়ায় এনসিটিএফ এর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান

বগুড়াসহ সারাদেশে বৃদ্ধি পাওয়া শিশুর প্রতি সহিংসতা ও নির্যাতনের প্রতিবাদ এবং শিশু ধর্ষকসহ নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গতকাল সোমবার বগুড়ায় ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) বগুড়া জেলা শাখার উদ্দ্যেগে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

এনসিটিএফ বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি নুরজাহান পুষ্প স্বাক্ষরিত স্মারকলিপি গ্রহণ করেন বগুড়া জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রায়হানা ইসলাম। তিনি এনসিটিএফ এর সাথে মতবিনিময় করেন সেই সাথে শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সার্বিকভাবে এনসিটিএফকে সহযোগিতার আশ্বাস  দেন। সেই সাথে শিশুদের পক্ষে উচ্চ পর্যায়ে দাবিগুলো পৌঁছে দেবেন বলে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিটির সহ-সভাপতি রাফিউল রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আরেফিন জান্নাত আশা, শিশু গবেষক মেহরাব হোসেন তানভির সহ জেলা কমিটির ভলান্টিয়ার পারমিতা ভট্টাচার্য্য ও সঞ্জু রায়।

স্মারকলিপিতে সম্প্রতি বগুড়া সহ সারাদেশে যে শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতন হচ্ছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে এবং ধর্ষণের স্বীকার জীবিত শিশুদের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করনের পাশাপাশি তাদের জীবনের নিরাপত্তা প্রদান করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে শিশুরা আকুল আবেদন জানিয়েছে। সেই সাথে সারাদেশের শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়েছে যেন ভবিষ্যৎ এ কেউ শিশুদের প্রতি নিষ্ঠুরতা না করতে পারে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর এনসিটিএফ ঝিনাইদহ এর স্মারকলিপি প্রদান

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয় বরাবর জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে শিশু ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে এনসিটিএফ ঝিনাইদহ এর স্মারকলিপি প্রদান।
শিশু অধিকার লংঘন, শিশু হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ এসব বিষয় সমাধানে যুগোপযোগী এবং কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ আগষ্ট, ৬৪ জেলার ন্যায় এনসিটিএফ ঝিনাইদহ জেলা কমিটি, জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ জাকির হোসেন স্যারের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে।

সরকার স্কুলে শিশুদের বিনামূল্যে বই দিচ্ছে, স্কুলে দেয়া হচ্ছে মিড-ডে মিল, উপবৃত্তি চালু করেছে সর্বত্র

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দেড় শতাধিক সুবিধা বঞ্চিত শিশুকে ঈদের নতুন জামা উপহার দিয়েছে জাতীয় শিশু সংগঠন এনসিটিএফ। গত ২৪ জুন রোজ শনিবার সকালে শহরের সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে এক আনন্দঘন পরিবেশে এনসিটিএফ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নিজস্ব উদ্যোগে “নতুন জামায়-মুখের হাসি” কর্মসূচীর আওতায় এসব উপহার বিতরণ করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (গ্রেড-১) প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান পিপিএম(বার), জেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি ডা.বজলুর রহমান, জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক উসমান গনি সজিব, জেলা শিশু একাডেমীর পরিচালনা পরিষদ সদস্য সাংবাদিক মো.মনির হোসেন। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিশু সংগঠক, এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাফায়েত জামিল নওশান।

এসময় প্রধান অতিথি প্রফেসর ফাহিমা খাতুন বলেন,”আমরা আগামী বাংলাদেশকে দেখতে চাই সুন্দর-আলোকিত আর অন্যায়-অত্যাচার-কুসংস্কারমুক্ত। আগামী বাংলাদেশে আমরা চাই মানুষের মধ্যে থাকবে দেশপ্রেম আর মানবিকতাবোধ। এনসিটিএফ শিশুদের মাঝে আমি যোগ্য নেতৃত্ব আর মানবিকতাবোধের পূর্ণ বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাই। তিনি আরো বলেন, প্রকৃত মানুষ তারাই যারা অপর মানুষের পাশে থাকে সুখে-দু:খে”।

তিনি অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনার শিশুকে স্কুলে পাঠান। যেকোন সমস্যায় এনসিটিএফ এর মাধ্যমে আমাদেরকে অবগত করুন। দেশের সকল শিশুর সকল দায়িত্ব নিয়েছে সরকার। সরকার স্কুলে শিশুদের বিনামূল্যে বই দিচ্ছে, স্কুলে দেয়া হচ্ছে মিড-ডে মিল, উপবৃত্তি চালু করেছে সর্বত্র। স্কুলই শিশুদের পড়া-লেখার সকল সুযোগ করে দেবে”।

পুরো অনুষ্ঠানে সঞ্চালনায় ছিলেন এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি, মোহাম্মদ সায়েম খন্দকার ও এনসিটিএফ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিশু সাংসদ কানিজ খন্দকার চৈতি। 

এনসিটিএফ চুয়াডাঙ্গা নির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

০২-০৮-১৭ তারিখ সকাল ১০.৩০ এ এনসিটিএফ চুয়াডাঙ্গা নির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভার সভাপতিত্ব করেন মো: সাফ্ফাতুল ইসলাম। সভায় নির্বাহী কমিটির সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জনাব আফসানা ফেরদৌসী।

সভায় এনসিটিএফ এর বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জনাব আফসানা ফেরদৌসীর আহ্বানে এনসিটিএফ এর সদস্যরা শিশু অধিকার বিষয়ক একটি নাটক করার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে সভাপতি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার কার্যক্রম শেষ করেন।

২০০৫ এর পর নতুন কোন খেলার সরঞ্জাম পাইনি রংপুরের ধাপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

স্কুল অবকাঠামো এবং শিক্ষা ব্যবস্থা ভাল চললেও খেলার তেমন কোন ব্যবস্থা নেই ধাপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। গত ০১ আগষ্ট এনসিটিএফ রংপুর জেলা শহরের উক্ত স্কুলে পরিদর্শনে গেলে শিশুদের সাথে কথা বললে নানা বিষয় উঠে আসে। ১৮৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১১২ জনই মেয়ে থাকা স্বত্ত্বেও নেই তাদের জন্য খেলার কোন সরঞ্জাম। ২০০৫ এর পর এখন অবদি স্কুলে আসেনি নতুন কোন খেলার সরঞ্জাম। যদিও স্কুলে খেলার সময় নেই বললেই চলে। স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা যায় অনেক আগের নষ্ট হয়ে যাওয়া ব্যাট, বল, স্টাম্প দিয়ে খেলতে পারে না তারা। বছরে একবার ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হলেও পুরো বছর জুড়ে তেমন কোন খেলার বা বিনোদনের সুযোগ পায়না স্কুলে পড়তে আসা শিশুরা। স্কুলে শিশুদের জন্য খেলার কোন সরঞ্জাম না থাকার কারণ জানতে চাইলে স্কুল কর্তৃপক্ষ ২০০৫ এর পর কোন প্রকার খেলার সামগ্রী পাননি বলে জানায় এনসিটিএফ কে। শিশুদের মেধা বিকাশে শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত খেলার সরঞ্জামের ব্যবস্থা রাখতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ রাখেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। এদিকে মেয়ে শিশুসহ সকলের জন্য স্কুলে খেলার ব্যবস্থা এবং খেলার পর্যাপ্ত সরঞ্জাম রাখার দাবিতে এনসিটিএফ রংপুর জেলা প্রশাসক এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের নিকট একটি স্মারকলিপি পেশ করে।

চাঁদপুর এনসিটিএফের ষোলঘর আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন ও কমিটি গঠন

চাঁদপুর জেলা ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কর্ফোস (এনসিটিএফ) ২৭ জুলাই সকাল ১২টায় চাঁদপুর ষোলঘর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন এবং এনসিটিএফ স্কুল কমিটি গঠন করে। জেলা এনসিটিএফ কার্য নির্বাহী সদস্যরা এই সময় স্কুলের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলে স্কুলের শিক্ষার্থী ও প্রধান শিক্ষকের সাথে। স্কুল পরিদর্শন কালে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রিয় এনসিটিএফ এর সহ-সভাপতি ও চাঁদপুর জেলা এনসিটিএফ এর সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, শিশু গবেষক ইসতিয়াক হিমেল ও উজমা, শিশু সংসদ সদস্য লোপা আক্তার, শিশু সাংবাদিক মারিয়া আক্তার, ইউথ ভলান্টিয়ার সুমনা শিল্পি, জেলা ভলান্টিয়ার কাউছুল উল রাব্বি।

দুঃস্থ শিশুদের মাঝে মৌসুমী ফল বিতরণ করল এনসিটিএফ মুন্সিগঞ্জ

১৮ই জুলাই ন্যাশনাল চিলড্রেনস টাস্কফোর্স  মুন্সিগঞ্জ ১৫ জন দুঃস্থ শিশুদের মাঝে মৌসুমী ফল বিতরণ করে। বাংলাদেশ শিশু একাডেমির সহযোগিতায় এবং নিজস্ব উদ্যোগে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে আম ও পেয়ারা বিতরণ করা হয়।  উপস্থিত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ ফল বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য  কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা এবং অতিথি হিসেবে শিশু একাডেমির লাইব্রেরিয়ান উপস্থিত থাকেন। এছাড়াও শিক্ষক এবং ভলান্টিয়ারগন উপস্থিত থাকেন। অতিথিরা এনসিটিএফ এর এ উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে পাশে থাকার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।