Posts

আইসিটি এবং ডকুমন্টেশন রিফ্রেশার প্রশিক্ষন সম্পন্ন

শিমূল আহমেদ তরঙ্গঃ  অদ্য ১২সেপ্টেম্বর,২০১৫ তারিখে ঢাকার আদাবরের স্পেড-আরআরটিসি (SPED-RRTC) প্রশিক্ষনে কেন্দ্রে শেষ হয়ে গেল এনসিটিএফ আইসিটি ও ডকুমেন্টেশনDSC01903 রিফ্রেশার প্রশিক্ষন। বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, সেভ দ্য চিলড্রেন , প্ল্যান ইন্টারনেশনাল বাংলাদেশ এবং ম্যাসলাইন মিডিয়া সেন্টার (এম এম সি ) এর আয়োজনে গত ১১ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া উক্ত প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ এর ৭ টি বিভাগ থেকে এনসিটিএফ এর বাছাইকৃত ১২ জন সদস্য এবং এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় এডিটরিয়াল টিমের ৭ জন সদস্য অংশগ্রহন করেন।

প্রশিক্ষনে ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট এর প্রয়োজনীয় বিষয়ে প্রশিক্ষনার্থীদের শেখানো হয়। মুলত এনসিটিএফ এর ওয়েবসাইট এনসিটিএফবিডি.ওআরজি (nctfbd.org ) এবং এনসিটিএফ এর কেন্দ্রীয় ফেসবুক গ্রুপ এর পরিচালনা করার জন্য এনসিটিএফ এডিটরিয়াল টিম কে দক্ষ করে তোলাই ছিলো এই প্রশিক্ষন এর মূল লক্ষ্য। প্রশিক্ষনের শেষে এডিটরিয়াল টিম এর সকল সদস্যদের নিউজ প্রকশনার জন্য আলাদা আলাদা জেলা ভিত্তিক দায়িত্ব ভাগ করে দেয়া হয়।

এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাদমান সাকিব সর্ব এবং সেভ দ্য চিলড্রেন এর আইসিটি এবং নলেজ ডেভলাপমেন্ট ম্যানেজার আফরোজা শারমিন প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত থেকে  প্রশিক্ষন কর্মশালাটি পরিচালনা করেন। কর্মশালাটির সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন এম এম সি এর প্রকল্প সমন্বয়কারী মৃণম্বয় মাহাজন এবং এম এম সি এর প্রকল্প কর্মকর্তা  সাইফ মাহদী। এছাড়াও প্রশিক্ষন এর শেষ দিন উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেন এর সিআরজি প্রোগ্রামের সিনিয়র ম্যানেজার(এডভোকেসি) মীর রেজাউল করিম।

এ বিষয়ক আরো খবর:

শুরু হলো এনসিটিএফ বিভাগীয় প্রতিনিধিদের আইসিটি এন্ড ডকুমেন্টেশন রিফ্রশার প্রশিক্ষন

 

 

 

যেভাবে কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা চোখ ভালো রাখবেন

কম্পিউটারে কাজ করার সময় মাঝে মাঝে চোখের পলক ফেলা ভালো উপায়। এতে করে চোখে আদ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে এবং শুষ্কতা সৃষ্টি হয় না। অথচ কম্পিউটার স্ক্রিনের কারণে আমরা চোখের পলক কম ফেলি, এমনটি চোখের জন্য ক্ষতিকর। যথাযথ আলোর পরিবেশে কম্পিউটারে কাজ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। দিনেরবেলায় কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনিটরের উল্টোদিকে মনিটরে আলো প্রতিফলিত হয় এমন দরজা জানালা বা লাইট বন্ধ রাখুন। কম্পিউটারটি এমন স্থানে ব্যবহার করুন যেখান থেকে মনিটরে আলোর প্রতিফলন না ঘটে। আবার পুরোপুরি অন্ধকার ঘরেও কম্পিউটার চালাবেন না। কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সব সময় পর্দার সঙ্গে আই-লেভেল উচ্চতার সামঞ্জস্যতা রাখতে হবে। বিষয়টি চোখের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটারের উজ্জ্বলতা সহনীয় মাত্রায় রেখে কাজ করা উচিত। উজ্জ্বলতা বেশি হলে চোখের ওপর বেশি চাপ পড়ে এবং অস্বস্তিকর অনুভূত হয়। চোখে শিথিল এবং আরামদায়ক অনুভূতির ক্ষেত্রে সেরা রং বিবেচনা করা হয় সবুজ রংকে। কাজের ফাঁকে জানালা দিয়ে বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশের দিকে তাকাতে পারেন। কম্পিউটার স্ক্রিনে পড়া বা লেখার জন্য ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। চোখের জন্য আরামদায়ক ফন্ট নির্বাচন করুন। কারণ ছোট ছোট লেখা চোখের ওপর বেশি চাপ সৃষ্টি করে। দুই হাতের তালু একটি অপরটির সঙ্গে ঘর্ষণ করে গরম করে তুলুন। তারপর আপনার হাতের তালু চোখের ওপর রাখুন কমপক্ষে ১ মিনিট। এটি ক্লান্ত চোখে আরামের আবেশ আনতে সহায়তা করবে। কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ ধরে কাজ করার সময় চোখ সুরক্ষার খুব উপযোগী একটি উপায় হচ্ছে, ২০-২০-২০। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোনো বস্তুর ওপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য। চোখের বিশ্রামের জন্য ২০-২০-২০ নিয়মটি মেনে চললে চোখে যথেষ্ট আদ্রতা থাকে এবং চোখের ওপর চাপ কমে। মনিটর নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। মনিটরে জমা ধুলাবালি দৃষ্টিশক্তিকে ব্যাহত করে। ফলে মনিটরের অক্ষরগুলো পড়তে সমস্যা হয় এবং চোখের ওপর চাপ পড়ে। তাই কম্পিউটারে ধুলা-ময়লা কিংবা আঙ্গুলের ছাপ পড়তে দেবেন না।